Demon বা দৈত্য একটি অতি-প্রাকৃতিক প্রাণী যা পুরাণে বর্ণিত আছে, ধর্মে, সাহিত্যে কিংবা পল্লী-জগতে এটি অনেক্টুকু বিস্তৃত।
চিত্রঃ সাধু অ্যান্থনি দৈত্যদের দ্বারা প্লেগ আক্রান্ত হচ্ছেন(কল্পনায়)
প্রাচীন এই পৃথিবী 'র পূর্বাঞ্চলে বিশেষ করে ঈব্রাহিম(আঃ) এর আমল থেকে এবং খ্রিস্টানদের ধর্মীয় রীতিতে Demon বা দৈত্য অনেকটুকু জায়গা করে নিয়েছে যেটা মুসলিম সমাজে দুষ্টু জ্বিন বা খারাপ জ্বিন হিসেবে ধরা হয়। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা একে খারাপ আত্না হিসেবেও পরিচয় দেয়।
চিত্রঃ সাধু অ্যান্থনি দৈত্যদের দ্বারা প্লেগ আক্রান্ত হচ্ছেন(কল্পনায়)
প্রাচীন এই পৃথিবী 'র পূর্বাঞ্চলে বিশেষ করে ঈব্রাহিম(আঃ) এর আমল থেকে এবং খ্রিস্টানদের ধর্মীয় রীতিতে Demon বা দৈত্য অনেকটুকু জায়গা করে নিয়েছে যেটা মুসলিম সমাজে দুষ্টু জ্বিন বা খারাপ জ্বিন হিসেবে ধরা হয়। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা একে খারাপ আত্না হিসেবেও পরিচয় দেয়।
সাহিত্য ও ঐতিহ্যে Demon বা দৈত্য
প্রাচীন সভ্যতা( পূর্বাঞ্চলের কাছাকাছি)
মেসোপটেমিয়া অঞ্চল
মানুষের মাথাসহ একটি ষাঁড়-দৈত্য
ইহুদী অভিধানে ১৯০৬ সালে বর্ণিত হয়েছে এই দৈত্য আসলে শয়তানি এক মানুষের মাথাওয়ালা 'ষাঁড়-দৈত্য' যাকে সেধু বা Sedhu বলা হয়ে থাকে। এদের পারতপক্ষে পাখাওয়ালা ষাঁড়ও বলা হয়ে থাকে। হিব্রু মিথোলোজিতে বলা হয়ে থাকে যে এই মানুষের মাথাওয়ালা 'ষাঁড়-দৈত্য'
অন্য পৃথিবী থেকে আসে এবং বিভিন্ন ধরণের রোগ-বালাই বয়ে আনে যা মানুষের
মস্তিষ্ক ও ভেতরের সকল শারিরিক ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।
আরো একটি বর্ণনায়
আছে 'শাবরিরি' নামের দৈত্য যার দ্বারা অনেক মানুষ জব্দ হয়ে অন্ধত্ব বরণ
করে। এরা সেসব মানুষকে অন্ধ করে ফেলে যারা রাতের বেলায় জলাশয় থেকে খোলা
পানি পান করে তাদেরকেই ধরতো এই 'শাবরিরি'।
(ক্রমশঃ আপডেট হবে)
No comments:
Post a Comment